-অনুকাব্য
সে কাঁদলে আমিও কাঁদি
সে হাসলে আমিও হাসি
আর হঠাৎ হঠাৎ পরস্পরের দিকে
দীর্ঘক্ষণ শুধু তাকিয়ে থাকি!
অনুভূতি প্রকাশের সকল শব্দ মানুষ আবিষ্কার করতে পারেনি, আমরা নিজের মতো করে নিজেদের মনের কথা বলি!
-অনুকাব্য
সে কাঁদলে আমিও কাঁদি
সে হাসলে আমিও হাসি
আর হঠাৎ হঠাৎ পরস্পরের দিকে
দীর্ঘক্ষণ শুধু তাকিয়ে থাকি!
অনেকটা চেনা চেনা মনে হচ্ছিল তোমায় গতকাল!
মনেই হয়নি আমরা দুজন দু'জনকে কবে থেকেই ভুলে যাওয়ার চেষ্টায় মত্ত, কি পাগলামির ছলে কাল ব্যাকস্পেসে বন্দীত্ব কিছু অঘোষিত কথাগুলো ভুলের ছলে হয়তো বলে দিয়েছি কোনো না কোনো এক কথার পিঠে কথা রেখে।
মনে হচ্ছিল তুমিও একটু ভুলে যাওনি পুরোনো দিনগুলো, আড়াল থেকেই যতো উল্টাপাল্টা যতো তীব্র অভিমান বুকের ভেতর পুষে একগাদা সাইলেন্ট পেইন সৃষ্টি হয়েছিলো আর কি!
বুঝতে বাকি নেই তুমি ঠিকই মনে রেখেছো আমায়, তবে একাকীত্বে নয় কোলাহলে!
অথচ আমি একটু পুরোনো স্মৃতি গুলো খুঁজি নিভৃতে কেঁদে কেঁদে!
কাল মনে হচ্ছিল একটা মহাকালের রাত, আমি নতুন করে শিখতে পারার দীর্ঘ একটা রাত, অথচ কেউই কারোর নই, তবুও কাল মনে মনে হেঁটে গিয়েছিলাম একসাথে তেপান্তরের শেষে, এক অদেখা আকাঙ্ক্ষার দুয়ারে দুজন ফের হয়ে গিয়েছিলাম প্রেমের বাজারের প্রহরী।
বহুদিন আগে নীল শাড়ী-নীল চুড়ি পরে কাঁজক আঁকা চোখের বালিকার আঙুল ছুঁয়ে ছুঁয়ে আমি বলেছিলাম তুমি কি আমার "আকাশনীলা" হবে?
তাঁর চোখের তারায় ছিলো আকাশ নীলের নিঃসীম আহ্বান, তাঁর একজোড়া কালো চোখের গাঢ় বাহাত্তর জোড়া পাপড়ি হয়েছিলো আমার গন্তব্যের নিশানা!চাঁদ নিয়ে সবাই কত্ত কিছু কল্পনা করে,
আমি করি চাঁদের জ্যোৎস্না নিয়ে।
ছোটো বেলায় কী যে ভূত মাথায় ঢুকলো,
যে জ্যোৎস্না রাতে পরী দেখা যায়।
কত্ত রাত আমার ছাদে কেটেছে, কত্ত বকা শুনেছি।
কিন্তু পরীর দেখা আমি পাইনি, আর না কখনো পাবো।
তাও মাঝে মাঝে এখনো আকাশের দিকে তাকিয়ে ভাবি,
ইশ! যদি সত্যিকারের পরী এসে আমাকে তার ডানায় ভর দিয়ে নিয়ে যেত অচীন পুরে...
অনেক দূরে...............
আজকের চাঁদ টা কিন্তু অনেক বেশি উজ্জ্বল ছিলো!
-অনুকাব্য সে কাঁদলে আমিও কাঁদি সে হাসলে আমিও হাসি আর হঠাৎ হঠাৎ পরস্পরের দিকে দীর্ঘক্ষণ শুধু তাকিয়ে থাকি!